
পুলিশের ভয়ে নয় নিজের প্রয়োজনেই হেলমেট পড়ুন। এই কথা গুলো বাইক চালকদের সড়ক দুর্ঘটনা রোধ ও জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বলা হয়েছে। গত দুই তিন দিন ধরে শহরের বিভিন্ন মোড়ে (ধরলা ব্রিজ, কলেজ মোড়, বকচত্তর, ঘোষপাড়া মোড়, ত্রিমোহনী) ট্রাফিক বিভাগ কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সেই সকল বাইক চালকদের বেছে বেছে থামিয়েছেন। যারা হেলমেট নিয়েছেন অথচ মাথায় না পড়ে লুকিং গ্লাসে কিংবা পেছনের হুকে ঝুলিয়ে রেখেছেন। তাদের থামিয়ে একটা গ্রুপ করে হেলমেট না পড়ার ভয়াবহতা এবং হেলমেট পড়ার ভালো দিক গুলো বোঝানো হয়েছে। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
শহরের মধ্যে কিংবা সারা দেশে মোটরসাইকেলে চড়ার সময় হেলমেট ব্যবহার করা একটি সাধারণ ব্যাপার । বাইকে চড়ার সময় হেলমেট হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা সরঞ্জাম । বড় থেকে ছোট যে কোন আকারেরই হেলমেট পাওয়া যায় । আপনি হেলমেট কেনার সময় খেয়াল রাখবেন এটা যেন আরামদায়ক হয় । শুধুমাত্র সৌন্দর্য দেখে হেলমেট কিনবেন না । হেলমেটের নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো খতিয়ে দেখুন । এটা আপনার মাথায় পড়ুন ,এটা কি খুব টাইট ? এটা যেন খুবই টাইট কিংবা খুবই ঢিলাঢালা না হয়। একটা বিষয় মনে রাখবেন এটা দীর্ঘ ভ্রমণে দীর্ঘ সময় আপনার মাথায় থাকবে ।
আওয়ার বাংলাদেশ নিউস ২৪